গত ২৪ ডিসেম্বর দৈনিক হবিগঞ্জ সময় পত্রিকার প্রথম পৃষ্টায় ‘নির্বাচনের দায়িত্ব দেয়ার নামে উৎকোচ! নবীগঞ্জ আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা ফাতেমার বিরুদ্ধে তিন অভিযোগ’ আরো কয়েকটি পত্রিকায় ভিন্ন শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
এ ব্যাপারে আমার বক্তব্য হচ্ছে- আমি নবীগঞ্জ উপজেলায় দায়িত্ব নেয়ার পর সুনামের সাথে আনসার নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। প্রায় কয়েকমাস পূর্ব থেকে একটি মহল আমার কাছ থেকে অবৈধ ফাঁয়দা হাসিল করতে এবং আমাকে তাদের মতের ভেতরে নিতে আপ্রাণ চেষ্টা করে। আমি তাদের মতের ভেতরে না যাওয়ায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। নতুন-পুরাতন মিলে নবীগঞ্জ উপজেলায় অনেক আনসার রয়েছেন। আমার কাছে কয়েকটি নালিশ এসেছে আমার নাম ভাঙ্গিয়ে ও নির্বাচনে গ্রুপ দেয়ার নামে অনেক আনসার সদস্য বিভিন্ন গ্রামের সরলমনা লোকদের কাছ থোে উৎকোচ নিচ্ছে।কয়েকজন আনসার সদস্যদের সাথে গ্রুপ দেয়া নিয়ে আমার মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। তারই মধ্যে খায়রুল, সোহেনা ও ছবুর অন্যতম। এতে তারা বিভিন্ন দপ্তরে অভিয়োগ দিয়েছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। কয়েকজন সাংবাদিক ভাইয়েরা আমার সাথে যোগাযোগ করেছেন। আমি তাদেরকে ঘটনা বুঝিয়ে বলেছি। যাই হোক আমার বিরুদ্ধে উল্লেখিত পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করায় উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ঘটনার রহস্য এবং তথ্য উদঘাটন করতে অভিযোগকারী তিনজনসহ আরো অনেক আনসার সদস্যদের গত ২৫ ডিসেম্বর দুপুরে নবীগঞ্জ আনসার ভিডিপি অফিসে ডেকে আনেন। তাদের বক্তব্য এবং অভিযোগের সুত্র বুঝে দীর্ঘ শোনানীর পর আমার এবং আনসার সদস্যদের ভুল বুঝাবুঝির অবসান করে দেন। তাই আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে তার প্রতিবাদ জানাই।
প্রতিবাদকারী
ফাতেমা খাতুন
আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা
নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ।